৭ দিনের মধ্যে জড়িতদের না ধরতে পারলে চাকরি থাকবে না: নুর
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীদের প্রশাসনে রেখে দেশ সংস্কার করা সম্ভব না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেছেন, গোপালগঞ্জের সন্ত্রাসীরা সংগঠিত হয়ে সেনাবাহিনীর ওপর হামলা করেছিল। এটা আমাদের জন্য লজ্জার। তাদের শায়েস্তা করতে না পারলে ভবিষ্যতে বড় রকমের অঘটন ঘটাতে পারে। পত্রিকায় এসেছে নতুন ৫৬ জন ডিসির মধ্যে ৪৯ জনই কোনো না কোনোভাবে আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী। তাদেরকে প্রশাসনে রেখে দেশ সংস্কার সম্ভব না।
রোববার গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। যুব অধিকার পরিষদ আলোচনা সভার আয়োজন করে। সংগঠনটির সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসানের সঞ্চালনায় সবায় আরও বক্তব্য দেন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন, উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, অ্যাডভোকেট সরকার নুরে এরশাদ সিদ্দিকী প্রমুখ। সাত দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেন যুগ অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মুনতাজুল ইসলাম।
নুর আরও বলেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে অথচ তার দোসররা এখনও সক্রিয়, তারা গোপালগঞ্জে হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। গোপালগঞ্জে হত্যাকান্ডে জড়িত সবাইকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আটক করতে হবে, তা না হলে সেখানকার প্রশাসনের কারও চাকরি থাকবে না।