Home জাতীয় বিচারকের স্বাক্ষর জাল, ২ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৯ জুন
Mei ৭, ২০২৪

বিচারকের স্বাক্ষর জাল, ২ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৯ জুন

বিচারকের স্বাক্ষর জাল করে মিথ্যা সার্টিফিকেটের মাধ্যমে মোটরযান ফেরত দেওয়ার অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে করা মামলায় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৯ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৭ মে) এ মামলায় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদী ১০ নম্বর আদালতের বিচারকাজের পাশাপাশি মোটরযান সম্পর্কিত মামলা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত। গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর আড়াইটার দিকে মোটরযান শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ এসআই ফুয়াদ উদ্দিন অন্যান্য নথির সঙ্গে নন এফআইআরের দুটি মামলা বিচারকের কাছে উপস্থাপন করেন। কিন্তু, আসামি না থাকায় বিচারক কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি।

পরবর্তীতে বিচারক জানতে পারেন, মামলা দুটির জব্দ করা আলামত মোটরযান শাখার ইনচার্জ ফুয়াদ উদ্দিন ও কনস্টেবল আবু মুছা তাদের অন্যান্য সহযোগীদের যোগসাজশে বিচারকের স্বাক্ষর জাল করে পরোয়ানা ফেরত কাগজে ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষরের জায়গায় নিজেরা স্বাক্ষর প্রদান করে আসামিদের দিয়ে দেয়। এর ফটোকপি নথিতেও সংযুক্ত। তাছাড়া এ মামলার নথিতে বিচারকের কোনো স্বাক্ষর নেই এবং কোনো জরিমানা করা হয়নি।

বিচারক ইতোমধ্যে অবগত হয়েছেন, মোটরযান শাখার ইনচার্জ এসআই ফুয়াদ উদ্দিন ও কনস্টেবল আবু মুছা তাদের অন্যান্য সহযোগীদের যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে বিচারকের স্বাক্ষর জাল করে একই ধরনের অপরাধ করে আসছেন। এ অভিযোগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১০ এর বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন বাদী হয়ে কোতয়ালি থানায় মামলাটি করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, আদালতের মোটরযান শাখার ইনচার্জ এসআই ফুয়াদ উদ্দিন এবং কনস্টেবল আবু মুছা।

Tinggalkan Balasan

Alamat e-mel anda tidak akan disiarkan. Medan diperlukan ditanda dengan *