Home সারাদেশ ঝালকাঠিতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা,কস্টে নিম্ন আয়ের দিনমজুর মানুষ। 
জানুuari ১৩, ২০২৪

ঝালকাঠিতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা,কস্টে নিম্ন আয়ের দিনমজুর মানুষ। 

তাইফুর রহমান ঝালকাঠি (নলছিটি) প্রতিনিধিঃ- 
পৌষের হাড় কাঁপানো হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো জেঁকে বসা পৌষের হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার জনজীবন। হিমেল বাতাসের সাথে চলছে কুয়াশার দাপট। রাতে ঘন কুয়াশার কারণে রাস্তায় যানবাহন চলাচল করতে হচ্ছে কস্ট করে। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না কেউ। বিপাকে পরেছে ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া লোকজন।
এদিকে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীত নিবারনের জন্য বাড়ছে গরম কাপড়ের চাহিদা। ছিন্নমুল ও খেটে খাওয়া লোকজন জেলা/ উপজেলা শহরসহ বিভিন্ন হাট বাজারের পুরোনো কাপড়ের দোকানে ভীড় করছেন শীতের পোশাক কিনতে। তাই সর্বত্রই জমে উঠেছে শীতের গরম কাপড় বেচাকেনা।সরেজমিনে দেখা গেছে, ক্রেতারা দোকান ঘুরে দরদাম করে পুরোনো এসব শীত বস্ত্র কিনছেন। সকল বয়সী এবং সকল শ্রেণি-পেশার ক্রেতাদেরই দেখা যাচ্ছে পুরানো কাপড়ের দোকানে।সদরের ব্যবসায়ীদের এক জন বলেন নভেম্বর মাসে তাদের কেনাবেচা শুরু হয়ে চলবে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত। অন্যান্য বছরের চেয়ে এবছর গরম কাপড়ের দাম বেশী। জ্যাকেটের বেল পাইকারি কিনতে হয় ৮-১৫ হাজার টাকায়। এছাড়া কার্ডিগান ৬-১২ হাজার টাকা, হুডি ৩-৫ হাজার, মাফলার ২-৩ হাজার টাকা, টুপি দেড় থেকে ২ হাজার টাকা ও কম্বল ১২-২০ হাজার টাকায়।
খেটে খাওয়া মানুষরা জানান শীত নিবারনের জন্য ভালো মানের পোষাক বা কম্বল এসবের দাম সাধ্যের বাইরে। যেখানে পরিবারের ভরনপোষণ করাটাই কস্টদায়ক সেখানে বাড়তি যোগান দেয়া তাদের জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার। অনেকেই দাবী করেন সমাজের বিত্তবান শ্রেণি ও বিভিন্ন এনজিও, মানবিক সংগঠন গুলো যদি এগিয়ে তাহলে গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর জন্য অনেক বেশি উপকার হবে। যদিও অনেকে এগিয়ে আসছে সেটিও চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।

Tinggalkan Balasan

Alamat e-mel anda tidak akan disiarkan. Medan diperlukan ditanda dengan *