Home বিনোদন এখনই ভর্তি হতে হবে, হাসপাতালে পরীমনিকে চিকিৎসক
Oktober ১৪, ২০২৩

এখনই ভর্তি হতে হবে, হাসপাতালে পরীমনিকে চিকিৎসক

দুই বছর বিরতির পর সিনেমার শুটিংয়ে ফেরেন আলোচিত নায়িকা পরীমনি। ‘ডোডোর গল্প’ নামের সেই ছবির কাজ একটানা শুটিংয়ের মধ্য দিয়ে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ দিনের মাথায় নায়িকা ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে। পরীমনি ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতালে থাকা পরীমনি তাঁর ১৪ মাস বয়সী সন্তানের সঙ্গে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন।
ছেলের সঙ্গে হাসপাতালে ধারণ করা ৩ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডের সেই ভিডিওর ক্যাপশনে পরীমনি লিখেছেন, ‘আমার জীবনের শান্তি! আমি তোমাকে পেয়ে ধন্য, আলহামদুলিল্লাহ। হঠাৎ জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। দোয়া করবেন।’ পরীমনি তাঁর এই ক্যাপশনের সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন লাভ ইমোজিও।

জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে অসুস্থতা বোধ করছিলেন পরীমনি। এর মধ্যেই নতুন ছবির শুটিংও করেছেন। গত বুধবার রাতে শুটিং শেষে বাসায় ফেরেন পৌনে ১২টায়। বাসায় ফিরে রাতে জানতে পারলেন, রক্তচাপ অনেক কম। সকালে খারাপ লাগা বাড়তে থাকে।

পরীমনি
পরীমনিছবি :

কোনো ঝুঁকি না নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে গত বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে ছোটেন। যাবতীয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসক জানিয়ে দেন, হাসপাতালে ভর্তি হতেই হবে। কারণ, তাঁর রক্তচাপ আশঙ্কাজনকভাবে কম। জ্বরের মাত্রাও বেশি।

পরীমনি–বুবলীর একসঙ্গে ‘খেলা হবে’

পরীমনি–বুবলীর একসঙ্গে ‘খেলা হবে’

পরীমনি বলেন, ‘দু–তিন দিন ধরে খারাপ লাগছিল। কিন্তু আমলে নিচ্ছিলাম না। বুধবার আর শরীরটা কুলোচ্ছিল না। মাথাটাও ঝিমঝিম করছিল। অবস্থাটা এমন, চোখে সব ঝাপসা দেখছি। পরদিন দুপুরের পর শুটিং ছিল। ভাবলাম, ডাক্তার দেখিয়ে তারপর শুটিংয়ে যাব। হাসপাতালে যাওয়ার পর ডাক্তার বললেন, প্রেশার অনেক কম। এই অবস্থায় হাঁটাচলাও ঝুঁকিপূর্ণ। শুটিং তো আরও রিস্ক। নানা কিছু খেয়েও প্রেশার বাড়াতে পারছিলাম না। ডাক্তারের কড়া নির্দেশ, বিশ্রামে থাকতেই হবে। তাই আমিও ঝুঁকি নিলাম না। দুই দিন পর ঢাকার বাইরে শুটিং, পুরো ইউনিটের জন্যও খারাপ লাগছে। আমার কারণে শুটিংটা থেমে গেলে।’

ওরা ভেবেছিল আমি আর জেল থেকে বের হতে পারব না: পরীমনি

পরীমনি
পরীমনিফেসবুক থেকে

হাসপাতালে সন্তানসহ পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছেন পরীমনি। সঙ্গে রয়েছে অভিনেত্রীর ছেলে রাজ্য। পোস্ট করার ১৮ ঘণ্টায় ৮৩ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন পড়েছে, ভিউ হয়েছে পৌনে ছয় লাখের মতো।

Tinggalkan Balasan

Alamat e-mel anda tidak akan disiarkan. Medan diperlukan ditanda dengan *