১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়, আলোচনা সভার প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন, রামগড় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ইনচার্জ অ্যাডিশনাল ডাইরেক্টর সঞ্জয় বাড়ি,বিশেষ অতিথি হিসেবে রামগড় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক পরিদর্শক এস এম মাসুম বিল্লাহ, আরো উপস্থিত ছিলেন রামগড় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রকল্প সুপারভাইজার বাবু তাজু কান্তি দে, প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব সঞ্জয় বারী বলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জন্ম হলে এ দেশ স্বাধীন হতো না, যার জন্ম না হলে স্বাধী রাষ্ট্র আমরা পেতাম না, মহান স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে কিছু দুষ্কৃতিকারী সেনা কর্মকর্তা ১৫ই আগস্ট কালো রাত্রে নির্মমভাবে বুলেটের আঘাতে হত্যা করেন, তারা শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেনি নির্মম বুলেট আঘাতে সেদিন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ পরিবারের সবাইকেই হত্যা করেছিল , বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রাফিক পরিদর্শক জনাব এস এম মাসুম বিল্লাহ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট তারা শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা করেননি হত্যা করে তারা এন্টিমেনটিনের মত কালো আইন সৃষ্টি করেছেন, যাতে বঙ্গবন্ধুর বিচার পর্যন্ত করা না হয়, বাংলার মাটিতে কিন্তু তাদের সে দুঃস্বপ্ন পূরণ হয়নি, জাতির জনকের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে নিয়মতান্ত্রিক প্রতিক্রিয়ায় জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যার বিচার কাজ শুরু করেন, বিচারের কাজ এখনো চলমান রয়েছে ইতিমধ্যেই চারজনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে আরো ও পাঁচজনকে বিদেশ থেকে আনার প্রতিক্রিয়া চলছে, প্রকল্প সুপারভাইজার তাজু কান্তি দে তার বক্তব্যে বলেন আজ ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মজিব সহ সেদিন সপরিবারের বিপদগামী কিছু সেনা সদস্যের নির্মম বুলেটের আঘাতে শাহাদাত বরণ করেন। আমি মনে করি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শাহাদাত বরণ করেননি তিনি আজীবন আমাদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন, এবং বাংলাদেশ যতদিন থাকবেন, বিশ্বর মানচিত্রে, প্রধান অতিথি পরিশেষে বিশেষ অতিথি ও সিকিউরিটিদের কে নিয়ে রামগড় ইমিগ্রেশন ভুবনের চারপাশে বৃক্ষরোপণ করেন।