Home ধর্মীয় সংবাদ জুমাবারের ফজিলত
Mei ২৩, ২০২৩

জুমাবারের ফজিলত

জুমাবার সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে এসেছে ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন সালাতের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর; এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা উপলব্ধি কর।’ (সূরা জুমা : ৯)।

জুমার দিনে গোসল সেরে আগে আগে মসজিদে যাওয়ার ফজিলত সম্পর্কে রাসূল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মতো গোসল করে এবং সালাতের জন্য আগমন করে সে যেন একটি উট কুরবানি করল। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে সে যেন একটি গাভী কুরবানি করল।

তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে সে যেন একটি শিংবিশিষ্ট দুম্বা কুরবানি করল। চতুর্থ পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি মুরগি কুরবানি করল। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি ডিম কুরবানি করল। পরে ইমাম যখন খুতবা দেওয়ার জন্য বের হন তখন মালাইকা (ফেরেশতারা) জিকির শ্রবণের জন্য উপস্থিত হয়ে থাকে। (সহিহ বুখারি : ৮৮১)।

নবি করিম (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি গোসল করে জুমার সালাতে এলো, অতঃপর সাধ্যমতো (সুন্নাত) সালাত আদায় করল, অতঃপর ইমামের খুতবা শেষ হওয়া পর্যন্ত নীরব থাকল, অতঃপর ইমামের সঙ্গে (জুমার) সালাত আদায় করল, এতে তার দুই জুমার মধ্যকার দিনগুলোর এবং আরও তিন দিনের পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। (সহিহ মুসলিম-১৮৭২)।

 

Tinggalkan Balasan

Alamat e-mel anda tidak akan disiarkan. Medan diperlukan ditanda dengan *