রাজধানী টিভি তে নিয়োগ পেলেন তরুন সাংবাদিক মশিউর রহমান রাসেল।
তাইফুর রহমান, ঝালকাঠি(নলছিটি)প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত জনপ্রিয় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল “রাজধানী টিভি” তে নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন তরুন সাংবাদিক মশিউর রহমান রাসেল। তিনি পড়ালেখা করা অবস্থাতেই জড়িয়ে ছিলেন সাংবাদিকতা পেশায়। ২০১৩ সালে দৈনিক রুপালি দেশ পত্রিকায় কাজ দিয়ে তার এই মহান পেশায় যোগদান কিন্ত পারিবারিক কারনে তাকে ২০১৪ সালের ৫ আগস্ট অপসোনিন ফার্মা লিমিটেডে যোগদান করে এলাকা থেকে দূরে চলে যেতে হয়। কিন্ত স্বপ্নের পেশাকে তিনি ভুলতে পারেননি কখনোই নেশা হিসেবে চালিয়ে যান লেখালেখি। চাকরি সুবাধে ঘুরেছেন বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য বহু জেলা উপজেলায়। ২০২৩ সালের ২৭ জুলাই ছেড়ে দেন অপসোনিন ফার্মা লিমিটেডের চাকরি। ফিরে আসেন নিজ এলাকায় শুরু করেন স্বপ্নের নেশা ও পেশা সাংবাদিকতা। তিনি বেশকিছু প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন নিউজে জেলা প্রতিনিধি,বিশেষ প্রতিনিধি ও ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি জাতীয় দৈনিক বাংলার দূত, দৈনিক এশিয়া, দৈনিক ভোরের আওয়াজ, দৈনিক দক্ষিনবঙ্গ, দৈনিক চেতনায় বাংলাদেশ, প্রথম বুলেটিন, ই-সময়,ভয়েস অফ বাংলাদেশ সহ বেশ কিছু মিডিয়ায় রয়েছে কাজ করার অভিজ্ঞতা। মানবধিকার কর্মী হিসেবে রয়েছে পরিচিতি। তিনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থার একজন সদস্য। তিনি জানান যতদিন বাঁচবো শোষিত জনতার পক্ষে শোষকের বিপক্ষে আমার কলম চললমান থাকবে। তিনি সমাজের সকল শ্রেনীপেশার মানুষ ও প্রশাসন এবং সিনিয়র সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা চেয়েছেন। তার জন্মস্থান নলছিটি পৌর শহরের ভুট্ট বাজার এলাকায়, তার বাবা মোঃ মকবুল হোসেন ছিলেন নলছিটি শহরের একজন সুনামধন্য ব্যবসায়ী। ৮০ এর দশকে নলছিটির প্রানকেন্দ্র, পুরাতন পোস্ট অফিস মোড়ে তার বড়ো বোনের নামে নামকরনে ছিলো সাথী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট। পরবর্তীতে ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে পুরাতন পোস্ট অফিস মোড়ের পরিবর্তে লোকমুখে নামকরন হয় “সাথীর মোড়” বর্তমানে সবাই ওই জায়গাটিকে সাথীর মোড় নামেই চিনে। যদিও নব্বই এর দশকে তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও নলছিটি শহরের বাড়ি বিক্রি করে, গ্রামের বাড়ি নলছিটি উপজেলার ঐতিহ্যবাহি সুবিদপুর ইউনিয়নের, ৩নং ওয়ার্ড গোদন্ডা গ্রামে বসবাস করছেন। জন্ম নলছিটি পৌর শহরে হলেও তার বেড়ে ওঠা তার বাবার পৈতৃক বাড়িতেই।